Spread the love

নিজস্ব প্রতিনিধি: পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি আব্দুল গফুর। ৫ ছেলে-মেয়ে স্ত্রীকে নিয়ে তাঁর সংসার। দৈহিক পরিশ্রম একমাত্র উপার্জনের পথ। গত ২৭ দিন ধরে মারাত্মক অসুস্থ। এখন সে কাজ করতে পারছেন না। পুরো পরিবার এখন বিপদগ্রস্থ।

সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ উপজেলার গোবিন্দপুর গ্রামের মোহাম্মদ আলী গাজীর পুত্র আব্দুল গফুরের শরীরে বাসা বেঁধেছে জটিল পকস্ রোগ। গত ১ মাস ধরে চিকিৎসা চালিয়ে যাচ্ছে পরিবারটি। তিনিই একাই ৭ সদস্য বিশিষ্ট পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। ২৭ দিন ধরে মারাত্মক অসুস্থতার কারণে আয় না থাকায় এখন তাঁকে কোন রকমে দিনাতিপাত করতে হচ্ছে।

গত ২ মাস ধরে তার পরিবারের সকলে পর্যায় ক্রমে পকস্ রোগ আক্রান্ত হয়। এবং পর্যায় ক্রমে পরিবারটি ঝুকির মধ্যে চলে যায়। বর্তমানে আব্দুল গফুরের শারীরিক অবস্থা বেশ খারাপ। শরীরে পকস্ এর ঘা জটিল আকার ধারণ করেছে। যা সেরে উঠার লক্ষণ কম এবং প্রতিদিন তার শারিরিক অবস্থা খারাপ হচ্ছে। গত ২৭ দিন ধরে যন্ত্রনায় কাতরাচ্ছে এবং নিদ্রাহীন অবস্থায় দিন পার করছে। বেশ ব্যয়বহুল চিকিৎসা প্রতিদিনে ২ হাজার টাকার মত ব্যয় বহন করা সম্ভব হচ্ছে না। তার উপর আরো বিভিন্ন জটিল রোগে সে এখন আক্রান্ত। তবুও তাঁর পরিবার স্বপ্ন দেখে আব্দুল গফুর সুস্থ হয়ে উঠবেন।

যে মানুষটি একসময় বিভিন্ন মানুষের বিপদে আপদে সবার আগে সাহায্যের হাত বাড়াতেন, তাঁর চিকিৎসা ব্যয় ও সংসার চলে এখন অন্যের সাহায্য সহযোগিতায়। তাই সমাজের সকল বিত্তবান ব্যক্তি ও বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের কাছে সাহায্যের আবেদন করেন।

আব্দুল গফুরের স্ত্রী বলেন, সব ঠিকঠাক চলছিল, আমার স্বামীর অসুস্থতায় এখন আমরা নিঃস্ব হয়ে গেছি। সবই আল্লাহ্ এর পরীক্ষা। এখন আমি সহায় সম্বলহীন, কোন আয় রোজগার নেই, স্বামীর চিকিৎসাও করতে হচ্ছে, সংসার ও চালাইতে হচ্ছে। যত কষ্টই হোক স্বামীর চিকিৎসা চালিয়ে যাব যতক্ষণ পারি।

তিনি আরও আপনারা যারা ভাল আছেন তাঁদের কাছে মিনতি আমি বাধ্য হয়ে আপনাদের কাছে সাহায্য চাই। আমার স্বামীর জীবন বাঁচাতে আপনারা সাহায্য করবেন। আমার বিকাশ নং-01915070184 যত টুকু সাহায্য করবেন তাতেই আমার উপকার হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *