জহর হাসান সাগর: সাতক্ষীরা ট্রমা সেন্টারে তথ্য সংগ্রহের সময় হামলার শিকার হন বাংলাদেশ প্রতিদিন ও নিউজ ২৪ টেলিভিশনের সাংবাদিক মনিরুল ইসলাম মনি ও দৈনিক কালবেলার সাংবাদিক গাজী ফরহাদ।
হামলাকে কেন্দ্র করে ডাঃ হাফিজউল্লাহসহ ৮ জনকে অভিযুক্ত আসামী করে থানায় মামলা দায়ের করেন সাংবাদিক মনি।
পরবর্তীতে সাংবাদিকদের মামলার কাউন্টারে ডা. হাফিজউল্লাহ বাদী হয়ে মনিরুল ইসলাম ও গাজী ফরহাদকে অভিযুক্ত করে মামলা দায়ের করেন।
পরিস্থিতি ঘোলাটে সৃষ্টি হওয়ায় কেন্দ্রীয় বিএনপির প্রকাশনা সম্পাদক হাবিবুল ইসলাম হাবিবের হস্তক্ষেপে দুই পক্ষকে সমাধান করার তাগিদ দেন। সেই নির্দেশনা মোতাবেক ১৫ মার্চ শনিবার দুপুরে শহরের তুফান ডেন্টাল ক্লিনিকে সমাজসেবক আবুল কালাম বাবলার সভাপতিত্বে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা জেলা জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি অধ্যাপক সামছুল মো: ওমর ফারুক, যুবদলের সাবেক প্রধান সমন্বয়ক আইনুল ইসলাম নান্টা, জেলা মজলিসের সূরা সদস্য এডভোকেট আজিজুল ইসলাম, সাতক্ষীরা শহর জামায়াতের আমির জাহিদুল ইসলাম, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক অ্যাডভোকেট কামরুজ্জামান ভুট্টো, জেলা ক্লিনিক এ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান রাসেল, সাতক্ষীরা জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাবেক যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মীর তাজুল ইসলাম রিপন, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম শাওন, দৈনিক সাতক্ষীরা সংবাদের সম্পাদক ও প্রকাশক শাহ আলম, প্রেসক্লাবের সদস্য হাফিজুর রহমান, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সদস্য খন্দকার আনিসুর রহমান আনিচ, দৈনিক দৈনিক যুগের বার্তার ইমরান হোসেন, জনবানী জেলা প্রতিনিধি রায়হান সিদ্দিকী, বার্তা বাজারের জেলা প্রতিনিধি সোহাগ হোসেন প্রমুখ।
আলোচনায় উপস্থিত সাংবাদিক মনিরুল ইসলাম মনি ও গাজী ফরহাদের উপস্থিতে ঘটনার পর্যালোচনা শেষে ডা: হাফিজউল্লাহ ও সাংবাদিক মনিরুল ইসলাম মনির বিষয়টি মীমাংসা করে দেন।