বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ ২০২৫, ০৩:১৭ অপরাহ্ন
এসভি ডেস্ক: জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে একটি বৈষম্যহীন, মানবিক ও ইনসাফপূর্ণ রাষ্ট্র গঠনে সকলকে ভুমিকা রাখতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার।
শুক্রবার (৭ মার্চ) খুলনা মহানগরী জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে নগরীর বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সম্মানে হোটেল সিটি ইন এ অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরার সদস্য ও মহানগরী আমীর অধ্যাপক মাহফুজুর রহমানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সেক্রেটারি ও খুলনা অঞ্চলের পরিচালক মুহাদ্দিস আব্দুল খালেক ও কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও খুলনা অঞ্চলের সহকারী পরিচালক মাওলানা আবুল কালাম আজাদ। এতে বক্তৃতা করেন ও উপস্থিত ছিলেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ উপাচার্য প্রফেসর ড. হারুনার রশীদ খান, সাবেক কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও সাবেক এমপি অধ্যক্ষ শাহ মুহাম্মদ রুহুল কুদ্দুস, সাবেক এমপি নজরুল ইসলাম মঞ্জু, কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরার সদস্য ও খুলনা জেলা আমীর মাওলানা এমরান হুসাইন, খুলনা মহানগর বিএনপির সভাপতি শফিকুল আলম মনা, মহানগরী নায়েবে আমীর অধ্যাপক নজিবুর রহমান, জেলা নায়েবে আমীর মাওলানা গোলাম সরোয়ার, মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শফিকুল আলম তুহিন, মহানগরী সেক্রেটারি এডভোকেট শেখ জাহাঙ্গীর হুসাইন হেলাল, জেলা সেক্রেটারি মুন্সি মিজানুর রহমান, মহানগরী সহকারী সেক্রেটারি এডভোকেট শাহ আলম, প্রিন্সিপাল শেখ জাহাঙ্গীর আলম ও আজিজুল ইসলাম ফারাজী, জেলা সহকারী সেক্রেটারি মুন্সি মঈনুল ইসলাম, অধ্যাপক মিয়া গোলাম কুদ্দুস, প্রিন্সিপাল গাওসুল আযম হাদী, মহানগরী ছাত্রশিবিরের সভাপতি আরাফাত হোসেন মিলন, দক্ষিণ জেলা সভাপতি আবু জার গিফারী, উত্তর জেলা সভাপতি আবু ইউসুফ ফকির, বৈষম্য বিরোধী ছাত্রআন্দোলনের সায়েদ বাহার রুম্মন, আইমান আহাদ, রাকিবুল ইসলাম বনি, তামিম হাসান লিয়ন, ইসলামী আন্দোলনের মাওলানা নাসির উদ্দিন, খেলাফত মজলিশের জেলা সভাপতি মাওলানা এমদাদুল হক, মহানগর সভাপতি এফ এম হারুন অর রশীদ, খুলনা জেলা মুসলিম লীগের সভাপতি প্রফেসর ফকির রেজাউদ্দিন, মহানগর সভাপতি শেখ জাহিদুল ইসলাম, খুলনা জেলা ইমাম পরিষদের মাওলানা গোলাম কিবরিয়া, খুলনার দারুল উলুম মাদরাসার মাওলানা নাসির উদ্দিন কাসেমী, খুলনা আলিয়া মাদরাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ড. মুফতি আব্দুর রহিম, তালিমুল মিল্লাত মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা এ এফ এম নাজমুস সউদ, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন-বিএফইউজের সহকারী মহাসচিব এহতেশামুল হক শাওন, সাবেক সহ-সভাপতি আবু তৈয়ব ও মো. রাশিদুল ইসলাম, সাবেক নির্বাহী সদস্য শেখ দিদারুল আলম ও এইচ এম আলাউদ্দিন, মেট্রোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়ন খুলনা সভাপতি মো. আনিসুজ্জামান, খুলনা প্রেসক্লাবের আহবায়ক এনামুল হক, সদস্য সচিব রফিউল ইসলাম টুটুল, খুলনা প্রেসক্লাবের কার্যনির্বাহী সদস্য আহমদ মুসা রঞ্জু ও আশরাফুল ইসলাম নূর, সাবেক সভাপতি এস এম হাবিব, খুলনা সংবাদপত্র পরিষদের কোষাধ্যক্ষ তরিকুল ইসলাম, ফটো জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের খুলনা জেলা সভাপতি এম এ হাসান. সাধারণ সম্পাদক আর জি উজ্জ্বল, সাবেক সভাপতি আনোয়ারুল ইসলাম কাজল, জাহিদুল ইসলাম, টিভি ক্যামেরা জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি মো. আজিজুল ইসলাম, বার কাউন্সিলের সাবেক সদস্য এডভোকেট আব্দুল মালেক, খুলনা জেলা আইনজীবী সমিতির আহবায়ক এডভোকেট আব্দুল্লাহ হোসেন বাচ্চু ও সদস্য সচিব এডভোকেট নুরুল হাসান রুবা, খুলনা জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি এডভোকেট খান মনিরুজ্জামান, বৃহত্তর খুলনা উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় কমিটির সভাপতি শেখ আশরাফ উজ জামান, প্রফেসর ড. মো. গোলাম রাক্কিবু, বিশিষ্ট ব্যাংকার মাকসুদুর রহমান মিলন, খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. মোহসীন আলী ফরাজী, এনডিএফ খুলনা মহানগরীর সভাপতি ডা. আসাদুল্লাহিল গালিব, এনডিএফ খুলনা মেডিকেল কলেজের সভাপতি ডা. ফররুখ আহম্মদ, ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত সুপারিন্টেন্ডেন্ট আবু সাইদ মুহাম্মাদ মামুন শাহিন, বাংলাদেশ ফ্রোজেন ফুডস এক্সপোটার্স এসোসিয়েশনের নবনির্বাচিত ভাইস প্রেসিডেন্ট শেখ কামরুল আলম, সাংবাদিক নেতা এরশাদ আলী, আব্দুল খালেক আজীজী, আব্দুর রাজ্জাক রানা, শেখ শামসুদ্দিন দোহা, সাইফুল ইসলাম, বশির হোসেন, কামাল হোসেন, ইমরান হোসেনসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ ইফতার মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন। কুরআন তেলাওয়াত করেন খুলনা মহানগরী ওলামা বিভাগের সেক্রেটারি হযরত মাওলানা আবু বকর সিদ্দীক। ইফতার মাহফিলে মুসলিম উম্মাহ ও দেশ জাতির কল্যাণ সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন মহানগরী কর্মপরিষদ সদস্য মাওলানা আ ন ম আব্দুল কুদ্দুস।
এর আগে সর্বশেষ ২০১৩ সালে নগরীর হোটেল ইন্টারন্যাশনাল রয়্যালে খুলনা মহানগরী জামায়াতে ইসলামীর ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। দীর্ঘ এক যুগ পর এবার খুলনার হোটেল ইন্টারন্যাশনাল সিটি ইন-এ শুক্রবার মহানগরী জামায়াতে ইসলামীর ইফতার মাহফিল বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে এক নগরবাসীর মিলনমেলায় পরিণত হয়। এমন একটি অনুষ্ঠানে একে অপরকে কাছে পেয়ে কোলাকুলি করতে দেখা যায়। দীর্ঘদিন ফ্যাসিবাদ আন্দোলনের পর জুলাই-আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে এমন একটি পরিবেশ সৃষ্টি হওয়ায় সবাই মহান রবের কাছে শুকরিয়া আদায় করেন। এ সময় অনেক অসুস্থ রাজনীতিবিদ কান্নায় ভেঙে পড়েন।