নায়েব রফিকুল ইসলাম বলেন, ধূলিহর ইউনিয়ন ভূমি অফিসে থাকাকালীন সময়ে একটা গ্রুপ মাসে দুই একবার দুপুর বেলা আমার অফিসে যেতেন এবং দুপুরে ভাত খাওয়ার জন্য টাকা চাইতেন। তাদের আকুতি মিনতির কারণে আমি তাদের খাবার টাকা দিতাম। এরপর কতৃপক্ষ আমাকে শ্যামনগরের পদ্মপুকুর ইউনিয়ন ভূমি অফিসে বদলি করে দেন। আমি সেখানে যোগদান করতে না করতেই ওই গ্রুপের সদস্যরা মোবাইল ফোনে আমার কাছে টাকা চান (কল রেকর্ড সংরক্ষিত)। আমি তাদের বলি ভাই আমি এখনও যোগদান করতেই পারলাম না। একদিন আপনারা আসেন দুপুরে খাবো। এরপর দিন দেখলাম আমি পদ্মপুকুরে এসে সীমাহীন অনিয়ম ও দূর্ণীতি করছি এমন শিরোনামে আমার বিরুদ্ধে নিউজ করা হয়েছে।