নিহতরা হলেন- কিশোরগঞ্জ জেলার পাকুন্দিয়া থানার এগারসিন্দু গ্রামের বাসিন্দা বাচ্চু মিয়া (৭০) ও ঢাকার দক্ষিণখানের বেড়াইদ এলাকার বেলাল (৬০)।
স্থানীয়রা জানান, রাত ৩টার দিকে টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা ময়দান দখলকে কেন্দ্র করে সাদপন্থী ও যোবায়ের পন্থীদের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ শুরু হয়। এ সময় ঘটনাস্থলে ২ জন নিহত এবং ১১ জন আহত হয়। আহতদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
টঙ্গী আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সিনিয়র চিকিৎসক হাফিজুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, টঙ্গীর ইজতেমা ময়দানে দুপক্ষের সংঘর্ষে হতাহতদের হাসপাতালে আনা হয়। তবে অবস্থা গুরুতর হওয়ায় আহত কয়েকজনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে গাজীপুর মহানগরের টঙ্গী পশ্চিম থানার ওসি হাবিব ইস্কান্দার বলেন, ভোর রাতে ইজতেমা মাঠে মারামারির ঘটনায় দুজনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত হওয়া গেছে। একজন লোকাল হাসপাতালে, আরেকজন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা গেছেন। এখন পরিস্থিতি শান্ত আছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে কাজ করছে পুলিশ।