নিজস্ব প্রতিনিধি: প্রেমের ফাঁদে ফেলে কলারোয়া উপজেলার সোনাবাড়িয়া কলেজের এক শিক্ষার্থীর সাথে চন্দনপুর ইউনিয়নের দাড়কী গ্রামের এরশাদ আলীর ছেলে সেলিম হোসেনের শারীরিক সম্পর্কসহ ওই ঘটনার সম্পূর্ণ বিষয় জানেন তৌফিক আলম নামের এক যুবক।
সোমবার ‘সাতক্ষীরা ভিশন’ ফেসবুক পেজের একটি কমেন্টে তার নিজের ফেসবুক Toufiq Alam নামের ফেসবুক একাউন্ট তেকে তিনি ওই ঘটনা সম্পূর্ণ জানেন বলে স্বীকার করেছেন।
এদিকে তার ওই কমেন্টের পর থেকে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা অব্যাহত রয়েছে। তৌফিক আলম ওই কমেন্ট করায় অনেকেই ধারণা করছেন, সেলিমের ওই অপরাধের সহযোগী তৌফিক আলম নামের ওই যুবক। তদন্ত করে তার বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রশাসনের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন সচেতন মহল।
এদিকে ওই কমেন্ট সম্পর্কে জানতে চাইলে যুবক তৌফিক আলম বলেন, আমি ওই ছেলের মামা। ওর(সেলিমের) পাশের গ্রামেই আমার বাড়ি। আমি ওই ঘটনা সম্পূর্ণ জানি তবে আমি ওর সহযোগী না। তবে চালান করার আগেই আমি ওকে বাঁচানোর চেষ্টা করেছিলাম তবে পারিনি।
এর আগে গত বুধবার (১৪ এপ্রিল) দুপুরে সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার গয়ড়া বাজার থেকে সেলিম হোসেনকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করে কলারোয়া থানা পুলিশ।