১৯ জনের নাম উল্লেখ ও ২০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে নিহতের মেয়ে সাদিয়া ইসলাম বাদী হয়ে রোববার রাতে কালিগঞ্জ থানায় একটি মামলা করেছেন।
এদিকে মামলার পর রাতেই অভিযান চালিয়ে এজাহার নামীয় ওই দুই আসামিকে আটজ করে পুলিশ।
কালিগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হাসান হাফিজুর রহমান বলেন, স্থানীয় সাপখালি খাল উন্মুক্ত করা নিয়ে তার সঙ্গে অনেকের বিরোধ রয়েছে। তার ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য আব্দুল জলিলের সঙ্গে চরম বিরোধ চলছিল।
এছাড়া সম্প্রতি স্থানীয় ডাকাত মহসীনকে কে বা কারা কৃষ্ণনগর বাজারে কুপিয়ে জখম করে। মহসীন ডাকাত চেয়ারম্যান মোশাররফ বিরোধী লোক। এ ঘটনায় চেয়ারম্যানের নামে মামলাও করে মহসীন ডাকাত। এসকল বিষয় মাথায় নিয়ে পুলিশ তদন্তে নেমেছে।
শনিবার রাত পৌনে ১১টার দিকে কালিগঞ্জের কৃষ্ণনগর বাজারের যুবলীগ অফিসে চেয়ারম্যান কেএম মোশারফ হোসেনকে গুলি করে ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে আহত করে পালিয়ে যায় কয়েকজন দূর্বৃত্ত। এতে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথেই মারা যান তিনি।